অগস্টে আপেল তোলা হয়েছে বাগিচাগুলো থেকে। আপেল তোলা, ঝাড়াই-বাছাই, প্যাকেজিং, চালান দেওয়া, এ-সব নিয়ে অগস্ট-সেপ্টেম্বরে খুব ব্যস্ত থাকে প্রায় গোটা উপত্যকা। এই শরতে চিনারে সোনালী রং ধরতে শুরু করেছে। স্বর্ণাভ থেকে ক্রমশ লাল হবে পাতাগুলো। আগুন-রঙা সারি সারি চিনারে রঙিন হয়ে উঠবে কাশ্মীর উপত্যকা। শরৎ কাশ্মীরে রংয়ের মরশুম। নভেম্বর পর্যন্ত দেখা যায় শরতের এমনধারা রুপটি। ইতিমধ্যে শোনা যাবে শীতের পদধ্বনি। তুষারপাত হবে। বরফে ছেয়ে যাবে কাশ্মীর। নানা রঙের খোঁজ পাওয়া যায় বরফের স্বেতবর্ণে। ডিসেম্বর থেকে মার্চ কাশ্মীরে যথার্থ শীতের মরশুম। তারপর বসন্ত।
এখানে ছবিই প্রধান কথা। সংক্ষিপ্ত লিখিত কথা তথ্যের প্রয়োজনে।

রং ধরেছে চিনারে

শরতের কাশ্মীর

জাফরান ফুল। ফোটে এই শরতেই। ফুলের মধ্যেকার ফিলামেন্ট শুকিয়ে তৈরি হয় রংদার মশলা জাফরান

গাছ থেকে আপেল তোলার সময়। এ-কাজ শেষ হয়েছে অগস্ট মাসে।

বিশ্রামে শিকারা। ডাললেকে।

ডাললেকে শিকারা বাওয়ার প্রতিযোগিতা।

আকাশপানে মাথা তুলেছে টিউলিপ।

মাঠে শুকোচ্ছে আখরোট।

গন্ডেরবল জেলার মণিগ্রাম। শ্রীনগরের কাছাকাছি মণিগ্রাম কাশ্মীরের পর্যটন মানচিত্রে নতুন সংযোজন।

দুধপথরী। অপূর্ব নৈসর্গিক সৌন্দর্যের কারণে দুধপথরী ভ্রমণ ঠিকানা হিসেবে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। শ্রীনগর থেকে দূরত্ব ৪৪ কিলোমিটার।

অপরূপ ডাকসুম। শ্রীনগর থেকে ডাকসুম ৯২ কিলোমিটার।

পাকিস্তান সীমান্ত-লাগোয়া গুরেজ ভ্যালি। উপত্যকার মধ্যে দিয়ে বইছে কিষেণগঙ্গা। পর্যটকরা কয়েক বছর ধরে গুরেজ ভ্যালিতে যেতে পারছেন।

শ্রীনগরের টিউলিপ গার্ডেন।

শরতে কাশ্মীরের জল-জঙ্গল যেমন।

বাদগাম জেলার তশা তৃণভূমি বা তশা বুগিয়াল।

শীতের মরশুম ছাড়া কাশ্মীরের যত্রতত্র চোখে পড়বে এমন সবুজ প্রান্তর।

শীতে ডাললেকে বরফের চাদর।

তুষারপাত। এবার জমবে বরফ।

শীতে স্কিয়িংয়ের জমজমাট আসর গুলমার্গে।

বরফাবৃত মহারানী মন্দির। বরফে মোড়া গুলমার্গ।

শীতের কাশ্মীর।

শীতেও কত রং।

বয়ে চলে নদী। বয়ে যায় সময়।

শীতের পরে বসন্ত। ফের ঝলমলে কাশ্মীর।
তপন মুখোপাধ্যায়ের সঙ্গে (শ্রীনগর, কাশ্মীর) যোগাযোগের হোয়াটস অ্যাপ নম্বরঃ ৬২৯০৩ ৬৩০৪১।