Follow us

খবরাখবর

খবরাখবর

 

দরজা খুলছেঃ কেদার ৬, বদ্রী ৮ মে

এ বছর কেদারনাথের মন্দির খুলছে ৬ মে।

উখিমঠ থেকে কেদারদেবের ডোলিযাত্রা শুরু হচ্ছে ২ মে। শীতের মরসুমটা উখিমঠে কাটিয়ে কেদারনাথ গ্রীষ্মে ফেরেন ১১,৭৫৮ ফুট উচ্চতায় অবস্থিত তাঁর স্থায়ী আসন কেদারখণ্ডে। শীতের শুরুতে কেদারদেবের উখিমঠে অবরোহণ ও গ্রীষ্মে কেদারখণ্ডে আরোহণের ঐতিহ্যমণ্ডিত প্রক্রিয়াটি ডোলিযাত্রা নামে খ্যাত। কেদারনাথের ডোলিযাত্রা উপলক্ষ্যে সেজে ওঠে উখিমঠ। সাজো সাজো রব পড়ে যায় কেদারখণ্ডেও। দুই জায়গাতেই এসময় প্রচুর ভক্ত ও পর্যটকের সমাগম ঘটে। উখিমঠ থেকে কেদারনাথ মন্দিরের দূরত্ব ৪৭ কিলোমিটার। পালকি তথা ডোলিতে বহন করা হয় কেদারনাথকে। শোভাযাত্রা-সহকারে দেবতাকে নিয়ে যাওয়া হয়। তবে একনাগাড়ে পুরো পথটি পাড়ি দেওয়া হয় না। রাতে পথের বিভিন্ন জায়গায় অবস্থান করেন কেদারনাথ। গোটা যাত্রাপথটাই সুন্দর, রোমাঞ্চকর।

কেদারনাথের ডোলিযাত্রা। ফটো সৌজন্য: লাইভহিন্দুস্তান ডট কম

যাত্রার সূচি

উখিমথের ওঙ্কারেশ্বর মন্দির থেকে যাত্রা শুরু করে প্রথম দিন অর্থাৎ ২ মে যাত্রাবিরতি গুপ্তকাশীতে। ৩ মে দিনমানে পথ চলার পরে কেদারনাথের রাত্রিবাস ফটায়। কেদারনাথ যাওয়ার পথে ফটা একটা ছোট্ট গ্রাম। ৪ মে ফটা থেকে গৌরীকুণ্ড এবং রাতে এখানেই অধিষ্ঠান। ৫ মে সকালে গৌরীকুণ্ড থেকে যাত্রার সূচনা হবে এবং একই দিন কেদারনাথকে নিয়ে শোভাযাত্রা পৌঁছাবে কেদারখণ্ডের মন্দির প্রাঙ্গনে। ৬ মে সকলের জন্যেই কেদারনাথের দরজা খুলবে ৬টা ২৫ মিনিটে।

সাধারণত নভেম্বর মাসে ফের উখিমঠে ফিরে আসেন কেদারদেব।

চারধাম সূচিঃ গঙ্গোত্রী ও যমুনেত্রী প্রবেশের পথ খুলবে ৩মে। কেদারমন্দীরের দরজা খুলছে ৬ মে। বদ্রীনাথ মন্দিরের দরজা খুলতে চলেছে ৮ মে।

রেজিস্ট্রেশনঃ কেদারনাথ, বদ্রীনাথ, গঙ্গোত্রী, যমুনেত্রী এবং হেমকুণ্ড সাহিব যাত্রার জন্য বর্তমানে আগাম রেজিস্ট্রেশন করার দরকার হবে। রেজিস্ট্রেশনের পরে পাবেন এ-পাস। অনলাইন রেজিস্ট্রেশন করা যাবে এই ওয়েবসাইটের মাধ্যমেঃ https://badrinath-kedernath.gov.in ওয়েবসাইটের ‘Prior Regtistration is mandatory for Yatra’ অংশে ক্লিক করতে হবে। ফোনঃ ০১৩৫-২৭৪১৬০০। সরাসরি রেজিস্ট্রেশন করা যাবে শোনপ্রয়াগ থেকেও। চারধাম যাত্রা কন্ট্রোল রুমের সঙ্গে যোগাযোগের নম্বরঃ ০১৩৫-২৫৫৯৮৯৮। হরিদ্বারে উত্তরাখণ্ড টুরিজম ডেভেলপমেন্ট বোর্ডের অফিসে যোগাযোগের নম্বরঃ ৯৪১২৯৯৮৫১৮।

>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>

 

 

 

পন্ডিচেরিতে সৈকত উৎসব

১৩ এপ্রিল থেকে চার দিনের সৈকত উৎসব শুরু হচ্ছে পন্ডিচেরি তথা পুদুচেরিতে। বিভিন্ন সৈকতে আয়োজিত হবে নানা অনুষ্ঠান। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, পাশ্চাত্য সঙ্গীত ও নৃত্যানুষ্ঠান, ফ্যাশন শো, ওয়াটার স্পোর্টস, বিচ ভলিবল প্রতিযোগিতা ও রকমারি সি ফুডের আয়োজন থাকবে উৎসবে।

পুদুচেরি সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, প্যারাডাইস বিচ, স্যান্ড ডিউন বিচ, গান্ধি স্ট্যাচু বিচ প্রমেনেড, চুন্নম্বর ওয়াটার স্পোর্টস কমপ্লেক্স, গান্ধি টাইডাল ক্রাফট বাজার ও পন্ডি মেরিনা বিচে উৎসব আয়োজিত হবে।

পুদুচেরি সরকারের পর্যটন মন্ত্রী লক্ষ্মীনারায়ণন জানিয়েছেন, কোভিড অতিমারির তীব্র প্রকোপ থেকে বেরিয়ে আসার পরে পন্ডিচেরির পর্যটন শিল্পকে গুছিয়ে নেওয়া এবং দেশ-বিদেশের ভ্রমণার্থীদের সাগরপারের পন্ডিচেরির সৌন্দর্য, ঐতিহ্য, সংস্কৃতি তুলে ধরার লক্ষ্যেই এই উৎসবের আয়োজন।

>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>

 

দিল্লিতে অভিযানের ফ্ল্যাগ অফ অনুষ্ঠান। ছবি সৌজন্য: দি অ্যাভিনিউ মেল।

আন্তঃহিমালয় অভিযান। নেতৃত্বে বাচেন্দ্রি পাল। পুবের অরুণাচল থেকে পশ্চিমের কারগিল। ৪৯৭৭ কিলোমিটার দুর্গম পার্বত্য পথ আতিক্রম করার অঙ্গীকারটকে বুকের গোপন কুঠুরিতে আগলে রেখে ১২ মার্চ ভারত-মায়ানমার সীমান্তের অরুণাচল প্রদেশের পাংশাউ পাস থেকে শুরু হয়েছে একটি অভিযান। পরিকল্পনা অনুসারে ৫ মাসের দীর্ঘ অভিযানের সমাপ্তি ঘটবে অগস্টের প্রথমার্ধে। দীর্ঘ পথে পেরতে হবে ৩৭টি পাহাড়ি পাস।

কারা শামিল হয়েছেন এই কঠিন ও দীর্ঘমেয়াদী অভিযানে? ১২ জন পঞ্চাশোর্ধ মহিলা। অভিযানের নেতৃত্ব দেবেন বাচেন্দ্রি পাল। ভারতের প্রথম এভারেস্টস্পর্শী মহিলা। ১৯৮৪ সালে ৩০ বছর বয়সে মাউন্ট এভারেস্টে স্পর্শ করেছিলেন বাচেন্দ্রি পাল।

‘ফিট আ্যাট ৫০ প্লাস উইমেনস ট্রান্স-হিমালয়ান এক্সপিডিশন ‘২২’ নামের এই অভিযানের পৃষ্ঠপোষকতা করছে টাটা স্টিল অ্যাডভেঞ্চার ফাউন্ডেশন এবং ভারত সরকারের যুব বিষয়ক ও ক্রীড়া বিভাগ।

অরুণাচলের পাংশাউ পাস থেকে শুরু করে পথ ও পথ করে নেওয়া পথ যাবে অসম, পশ্চিমবঙ্গ, সিকিম, নেপাল, কুমায়ুন, গাড়োয়াল, হিমাচল এবং লাদাখের মধ্যে দিয়ে। অভিযানের সমাপ্তি ঘটবে কার্গিলের টাইগার হিলে। কার্গিল-দ্রাস অঞ্চলে এই টাইগার হিল।
পথে ৩৭টা মাউন্টেন পাস অতিক্রম করতে হবে। পেরতে হবে হিমাচলের কিন্নর জেলা এবং উত্তরাখণ্ডের হরশিলের মধ্যে যোগাযোগকারি ১৭,৩০০ ফুট উচ্চতার কঠিন লামখাগা পাস।

দার্জিলিং জেলার সান্দাকফু ট্রেকপথের খানিকটা অংশ এই দীর্ঘ পথের অন্তর্ভুক্ত। তারপর সিকিম, ভুটান হয়ে নেপাল। নেপালের ১৭,৭৬০ ফুট উচ্চতার থোরাং পাস অতিক্রম করতে হবে। নেপাল থেকে অভিযাত্রীদল ঢুকে পড়বেন কুমায়ুনে। তারপর ১৮,৩৮০ ফুট উচ্চতার খারদুংলা পাস অতিক্রম করে তাঁরা পৌছাবেন কারাকোরাম পাস ও কার্গিলে।

অভিযানে শামিল সদস্যদের তালিকাটা একবার দেখে নেওয়া যাক। দলে রয়েছেনঃ ১। বাচেন্দ্রি পাল, জামশেদপুর, বয়স ৬৭ বছর, অভিযানের নেতৃত্ব দিচ্ছেন তিনি। ২। বসুমতী শ্রীনিবাসন,ব্যাঙ্গালোর, ৬৮ বছর। ৩। শামালা পদ্মনাভন, মহীশূর, বয়স ৬৪ বছর। ৪। চাউলা জাগিরদার, পালানপুর, বয়স ৬৪ বছর। ৫। গঙ্গোরতি সোনেজি, বরোদা, বয়স ৬২ বছর। ৬। মেজর কৃষ্ণা দুবে, লখনৌ, বয়স ৫৯ বছর। ৭। ডঃ সুষমা বিসা, বিকানীর, বয়স ৫৫ বছর। ৮। বিমলা দেওস্কর, নাগপুর, বয়স ৫৫ বছর। ৯। চেতনা সাহু, কলকাতা, ৫৪ বছর। ১০। পায়ো মুর্মু, জামশেদপুর, বয়স ৫৩ বছর। ১১। এল অন্নপূর্ণা, জামশেদপুর, ৫৩ বছর। ১২। সবিতা ধাপওয়াল, ভিলাই, বয়স ৫২ বছর।

দলের সঙ্গে রয়েছেন ২ জন সাপোর্ট স্টাফ। এঁরা হলেন উত্তরাখণ্ডের মোহন রাওয়াত রাওয়াত ও রণদেব সিং।

অভিযানের প্রস্তুতি চলছিল অনেকদিন ধরেই। মাঝে বাধ সেধেছিল কোভিড। সংকল্পে মরচে ধরতে দেননি বাচেন্দ্রি ও তাঁর দলের অন্য সদস্যরা। দিনের পর দিন কঠিন অনুশীলন চালিয়ে গিয়েছেন। সক্ষমতা বাড়িয়েছেন। এই মুহূর্তে কোভিড, যুদ্ধ, বয়সের অঙ্ক ইত্যাদি পিছনে রেখে ওঁরা এগিয়ে চলেছেন হিমালয়ের কঠিন-শান্ত-সুন্দর পথে।

>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>

 

সৌজন্যে: মাইগ্রেশনোলজি

আন্তর্জাতিক তালিকায় কলকাতার ওল্ড চায়না টাউন: কলকাতার চিনাদের পুরনো বসতি, লালবাজার ঘেঁষে টেরিটি বাজারের ওল্ড চায়না টাউন জায়গা করে নিল ওয়ার্ল্ড মনুমেন্টস ফান্ডের তালিকায়। কলকাতার চালচিত্রে ওল্ড চায়না টাউন ঐতিহ্যে ও বৈচিত্রে একটা তুলির টান। সে টান রংচটা হয়ে পড়েছে বটে, তবে ধারাটি একেবারে শুকিয়ে যায়নি। এখনই কলকাতার এই আঞ্চলিক ঐতিহ্যের সংরক্ষণ যে জরুরি তা বলার অপেক্ষা রাখে না।

ওয়ার্ল্ড মনুমেন্টস ফান্ডের ২০২২-এর তালিকা তথা ওয়াচলিস্টে বিশ্বের ২৫টি ঐতিহ্যশালী অঞ্চলের উল্লেখ রয়েছে। অন্যতম কলকাতার ওল্ড চায়না টাউন। ওয়ার্ল্ড মনুমেন্টস ফান্ড একটি বেসরকারি অলাভজনক আন্তর্জাতিক সংস্থা। ঐতিহাসিক স্থাপত্য ও নানা ক্ষেত্রে বিপন্ন কিন্ত গুরুত্বপূর্ণ সাংস্কৃতিক পরিমণ্ডল রক্ষার লক্ষ্যে কাজ করে থাকে এই সংস্থা। ২০০৫ সালে কলকাতার ডালহৌসি স্কোয়ার প্রথমবারের জন্য এই তালিকায় স্থান পেয়েছিল। এবার ওল্ড চায়না টাউন।

১৮৪০ সাল নাগাদ ভারতে আসা চিনাদের একটা বসতি গড়ে উঠেছিল টেরিটি বাজার এলাকায়। টেরিটি বাজার এলাকাটির আধুনিকীকরণে ভেনিস থেকে আসা এক ইতালীয় এডওয়ার্ড টিরেট্টার নাম আনুসারে জায়গাটার নাম। টেরিটি বাজার এলাকাটির আধুনিকীকরণে এডওয়ার্ড টিরেট্টার একজন স্থপতির ভূমিকা ছিল। টেরিটি বাজার-সংলগ্ন দেবতা গুয়ান উনের মন্দিরে ওই সময়ে কলকাতার চিনাদের আড্ডা বসত। এক সময় প্রায় ২০ হাজার ভারতীয় চিনার বসবাস ছিল এই এলাকায়। বর্তমানে টেরিটি বাজারের নিউ মেয়ারডিথ স্ট্রিটের একটি বাড়িতে গুয়ান উনের মন্দির রয়েছে।

মধ্য-কলকাতার টেরিটি বাজার এলাকায় চিনাদের বসতি গড়ে ওঠা, চিনাদের মালিকানাধীন জুতো ও কাঠের আসবাব তৈরি, দাঁত বাঁধানোর ব্যবসার বেশ রমরমা ছিল এককালে। পরে মধ্য-কলকাতা থেকে চিনা জনগোষ্ঠীর অনেকেই চলে যান পূর্ব কলকাতার তপসিয়া, ট্যাংরা অঞ্চলে। ওদিকে চামড়া তথা ট্যানারির ব্যবসা বিস্তার লাভ করেছে। ট্যাংরার সায়েন্স সিটি থেকে পার্ক সার্কাসের দিকে যেতে ডানদিকে তপসিয়া মাথেশ্বরতলা রোড ধরে পরপর চাইনিজ রেস্তোরাঁ। অথেনটিক চাইনিজ খাদ্যের টানে বহু খাদ্যরসিক ট্যাংরার চায়না টাউনে ঢুঁ মারেন।

লালবাজারের পুলিশ সদরদপ্তরের পিছন দিকে পোদ্দার কোর্ট। পাশেই টেরিটি বাজার এলাকার সান ইয়াৎ-সেন রোডে সকাল সকাল পৌঁছে গেলে পাবেন ঘরে তৈরি চাইনিজ ব্রেকফাস্টের নানা পদ। সকাল ৫টা থেকে তোড়জোড় শুরু হয়ে যায়। সকাল ৬টা থেকে সাড়ে ৬টার মধ্যে খাবারের দোকানগুলো বসে যায় রাস্তার ধার ধরে। ডাম্পলিং, মিট বল, ফিশ বল, স্যুপ, আলাদা প্রকার সস। মাছ, চিকেন, মটন, পর্কের পদাবলী রসিকজনকে মজিয়েই ছাড়বে।

ওই ৯টা, তারপর উঠে যাবে দোকানগুলো। শুরু হয়ে যাবে ব্যস্ততার পর্ব। অফিস, বড় দোকানপাট খুলে গেলে রাস্তার ধারের ওই খাবারের দোকানগুলোর জায়গা গাড়ি পার্কিংয়ের এলাকায় বদলে যাবে। ওই সকালের কয়েক ঘন্টা। একটা জাদু ছড়িয়ে দিয়ে অদৃশ্য হয়ে যায় দোকানগুলো। এটাও এক দীর্ঘ লালিত প্রক্রিয়া। সবটা মিলিয়েই এক অন্য ঐতিহ্য। একে বাঁচিয়ে রাখা জরুরী বলে গণ্য হচ্ছে, এটা আশার কথা।

>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>

 

পুরীর জগন্নাথ মন্দিরে প্রবেশের জন্য কোভিড-প্রতিরোধক টিকা নেওয়া বা আরটিপিসিয়ার-এর নেগেটিভ রিপোর্ট থাকা বাধ্যতামূলক নয়। অর্থাৎ টিকা বা আরটিপিসিয়ার নেগেটিভ রিপোর্ট ছাড়াই মন্দিরে প্রবেশ করা যাবে। প্রতি রবিবার মন্দির বন্ধ থাকবে স্যানিটাইজেশনের জন্য। সোম থেকে শনি সকাল ৬টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত মন্দির খোলা থাকবে। পুরীর মন্দির প্রশাসন সূত্রে এই খবর জানানো হয়েছে।

>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>

পোর্ট ব্লেয়ার এয়ারপোর্ট বা বীর সাভারকর আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ১ মার্চ থেকে
৩১ মে পর্যন্ত সপ্তাহে ৪ দিন করে বন্ধ থাকবে।
নির্দেশিকা জারি করেছে আন্দামান ও নিকোবরের অসামরিক বিমান পরিবহণ প্রশাসন। ৩১ মে পর্যন্ত এই নির্দেশিকা বলবত থাকবে।মেরামত, নির্মাণ ইত্যাদির প্রয়োজনে এই সিদ্ধান্ত বলে সংশ্লিষ্ট পাশাসনিক সুত্র জানাচ্ছে। দ্বীপপুঞ্জের পর্যটন-সহ নানা ক্ষেত্র থেকে প্রশাসনকে সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার আর্জি জানানো হয়েছে।

>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>

শ্রীনগরে টিউলিপ উৎসব শুরু হবে ১ এপ্রিল। দীর্ঘ শীতের মরশুমের পরে কাশ্মীরের অনিন্দ্যসুন্দর প্রকৃতি আলোকধারায়, রঙে, রূপে উচ্ছ্বসিত হয়ে ওঠে বসন্তে। টিউলিপ উৎসবের মধ্যে দিয়ে ভূস্বর্গে বসন্তের আবাহন ঘটে। এবারের টিউলিপ উৎসব চলবে ২০ এপ্রিল পর্যন্ত।

জবরওয়ান পর্বতশ্রেণির পাদদেশে পাহাড় ঢালে শ্রীনগরের পুরনো সিরাজ বাগ এখন ইন্দিরা গান্ধি মেমোরিয়াল টিউলিপ গার্ডেন। বসন্তে সিরাজ বাগ উপচে পড়ে অন্তত ৬০ প্রজাতির টিউলিপ, ডাফোডিল, হায়াসিন্থ, গোলাপের বর্ণচ্ছটা আর প্রকৃতই প্রাণের উচ্ছাসে, সে যতই কূটনৈতিক, রাজনৈতিক টানাপোড়েন আবর্তিত হোক না কেন কাশ্মীরকে ঘিরে। দীর্ঘ পাহাড়শ্রেণি, পাহাড়ঢালে দিগন্তজুড়ে ফুলের রাজ্য। সেখান থেকে ডাললেক দেখা যায়।ফুলের উৎসব চারিয়ে যায় অনেকটা জুড়ে। উৎসবের আলোয় উদ্ভাসিত হয় ডাললেক। উৎসবস্থলে কাশ্মীরের সিগনেচার নানা খাদ্য, এক কাবাবেরই কত রকম, হস্তশিল্পের নানা সম্ভার পাবেন স্টলে স্টলে। টিউলিপ অন্তত ৬০ প্রজাতির টিউলিপ, ডাফোডিল, হায়াসিন্থ, গোলাপের বর্ণচ্ছটা আর প্রকৃতই প্রাণের উচ্ছাসে,টিউলিপ উৎসবের সময়টা শ্রীনগর বেড়ানোর অন্যতম সেরা সময়।

>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *